Poem-কবিতার পাতা
কবিতার পাতা
(এই কবিতাগুলি সম্পূর্ণভাবে কবিদের নিজস্ব সৃষ্টি - অনুমতি ছাড়া কপি করা নিষিদ্ধ )
এক কাপ চা
নিঃসঙ্গতা
বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়েছে বেশ
বিবর্তন পৃথিবীর এক প্রান্তে দাড়িয়ে
ছেলেবেলার স্বপ্নগুলো তাই খুজি।
ইটের দেওয়ালে বার্ধ্যক্যের চির-ধরে আছে
জমে থাকা পরিচয় টুকু মুখ লুকোয় তাতে
ধ্বংসের স্তূপ....
অনেক বসন্ত পর দু-মুঠো ফুল ছাড়িয়ে দিলাম
একদিন তুমি চলে গিয়েছিলে
হৃদয়টা ভাগ হয়নি তবুও।
অসহায় একাকিত্বের কাছে
অন্তিম আশ্রয়ের খোঁজে অনাহুত প্রাণটি
আগলে রেখেছিল একটা মৃত ভাবনার নাম।
সময় চলে যায় বহতা নদীর মতো
'এক কাপ চা ' আমাকে ভাবায়।
-আবু সহিদ রহমান /০২/১২/২০১৫
নিঃসঙ্গতা
বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়েছে বেশ
বিবর্তন পৃথিবীর এক প্রান্তে দাড়িয়ে
ছেলেবেলার স্বপ্নগুলো তাই খুজি।
ইটের দেওয়ালে বার্ধ্যক্যের চির-ধরে আছে
জমে থাকা পরিচয় টুকু মুখ লুকোয় তাতে
ধ্বংসের স্তূপ....
অনেক বসন্ত পর দু-মুঠো ফুল ছাড়িয়ে দিলাম
একদিন তুমি চলে গিয়েছিলে
হৃদয়টা ভাগ হয়নি তবুও।
অসহায় একাকিত্বের কাছে
অন্তিম আশ্রয়ের খোঁজে অনাহুত প্রাণটি
আগলে রেখেছিল একটা মৃত ভাবনার নাম।
সময় চলে যায় বহতা নদীর মতো
'এক কাপ চা ' আমাকে ভাবায়।
-আবু সহিদ রহমান /০২/১২/২০১৫
রাবণ রাজ
এক একটা উত্তপ্ত দিন
বিষাদ বয়ে আনে
পথে পথে বারুদের ঘ্রাণ
অস্থি গুলি খেয়ে নেয় মৃত্তিকা
তবুও বেচে থাকে -
রূপকথার গল্পের দেশ।
বন্য মানব হাত ধরে টানে
বেদনার বাণে রামচন্দ্র করেছে পলায়ন
রাবণের ঢের দেখা মেলে
কম পরে রাজ সিংহাসন।
----- নীহারিকা
তোমার উষ্ণ ঠোটের ছোয়ায় ,
বিষাক্ত চুম্বনে -
ভরিয়ে তুলি হৃদয়।
তোমার করাল বিষের বাষ্পে পূর্ণ -
সমস্ত শিরা - উপশিরা।
তোমার জ্বলন্ত রূপ ,
মাদকতা মেশানো গন্ধ
আমাকে বাধ্য করে ---
বার বার বুকে টেনে নিতে -
একরাশ বিষাক্ত কালো ধোয়া।
হৃদয়ের গভীরে চিরস্থায়ী বাসা বাধো তুমি
ধীরে ধীরে প্রস্ফুটিত হয় তোমার অস্তিত্ব -
আর বিলুপ্ত হতে থাকি আমি।
--জামিনুর রহমান
আর টাটকা খবরের কাগজ --
আজ সকালটাও তাই --ভেবেছিলাম একটা বড় খবর আসবে
আমাকে অবাক করে দেবে -নবীন ন্ক্ষত্র নীহারিকা
মিসেসকে চেঁচিয়ে ডাকব ''ওগো শুনছো ''
হয় না তেমন কিছু।
পার্টি - নেতা - দলাদলি।
একটা মাধ্যম চাই ''সত্যতা জানার জন্য ''.
তবুও মিথখে বলে না যোনির ক্ষত চিহ্ন।
--নীহারিকা
তোমায় দেখব বলে
সেই তুমি আগের মতোই -নিরব।
তুমি যেন কি বলবে?
আমারও অনেক কথা.............বাকী থেকে গেছে
বোঝাবুঝি বোঝা হয়ে দাড়ায়।
অথচ তোমার নিশ্বাস আমার নিশ্বাসের সাথে কথা বলে।
তবে কি বৃথা নয়
হাতছানি
উন্মুক্ত রেগিস্তানের মাঝে,
ফানিমনাসার নিবিড় আলিঙ্গনে-
অপার দৃষ্টিপথের অগ্নিসজ্জায়,
তোমার ক্ষুধার্ত আত্মার নিরব হাতছানি।
সাহারার নির্বাক উষ্ণতার চেয়েও গভীর
তোমার অদৃশ্য উপস্থিতি-
আমাকে অস্থির করে তোলে,
আবার আসে শ্রাবন।
প্রেতাত্মার পথে আলো হাতে,
খুঁজে চলি তোমায়-
তোমার বিলুপ্তপ্রায় পদচিহ্ন,
অরক্ষিত চিরশয্যার পাশে,
বার বার ছুটে আসি অন্ধকার এই কবরখানায়,
ক্ষয়িষ্ণু পাজর আর ভগ্ন কঙ্কালে ভর দিয়ে -
তোমারই তো আসবার কথা
নাকি আমার ছিল যাওয়ার ?
-জামিনুর রহমান।
বিষাক্ত চুম্বন
তোমার উষ্ণ ঠোটের ছোয়ায় ,
বিষাক্ত চুম্বনে -
ভরিয়ে তুলি হৃদয়।
তোমার করাল বিষের বাষ্পে পূর্ণ -
সমস্ত শিরা - উপশিরা।
তোমার জ্বলন্ত রূপ ,
মাদকতা মেশানো গন্ধ
আমাকে বাধ্য করে ---
বার বার বুকে টেনে নিতে -
একরাশ বিষাক্ত কালো ধোয়া।
হৃদয়ের গভীরে চিরস্থায়ী বাসা বাধো তুমি
ধীরে ধীরে প্রস্ফুটিত হয় তোমার অস্তিত্ব -
আর বিলুপ্ত হতে থাকি আমি।
--জামিনুর রহমান
দাগ কেটে যায়
সূর্যটার ঘুম ভাঙতেই গরম চায়ে মনোনিবেশআর টাটকা খবরের কাগজ --
আজ সকালটাও তাই --ভেবেছিলাম একটা বড় খবর আসবে
আমাকে অবাক করে দেবে -নবীন ন্ক্ষত্র নীহারিকা
মিসেসকে চেঁচিয়ে ডাকব ''ওগো শুনছো ''
হয় না তেমন কিছু।
পার্টি - নেতা - দলাদলি।
একটা মাধ্যম চাই ''সত্যতা জানার জন্য ''.
তবুও মিথখে বলে না যোনির ক্ষত চিহ্ন।
--নীহারিকা
রাতগুলি-দিনগুলি
অনেকটা আধার পেড়িয়ে এসেছিতোমায় দেখব বলে
সেই তুমি আগের মতোই -নিরব।
তুমি যেন কি বলবে?
আমারও অনেক কথা.............বাকী থেকে গেছে
বোঝাবুঝি বোঝা হয়ে দাড়ায়।
অথচ তোমার নিশ্বাস আমার নিশ্বাসের সাথে কথা বলে।
তবে কি বৃথা নয়
রাতগুলি-দিনগুলি।
-নীহারিকা
No comments